কুমিল্লার বাহার-একজন স্বপ্ন সারথি, মানবতার আলোক বর্তিকা”

গাজী এমদাদ।।
একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশ মাতৃকা কে হানাদার মুক্ত ও চুড়ান্ত স্বাধীন করার প্রত্যয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে বিজয় ছিনিয়ে আনার মধ্য দিয়ে যাঁর রাজনীতির সূচনা – তিনি কুমিল্লার গণ মানুষের নেতা, কুমিল্লার উন্নয়নের রুপকার ও সফল বাস্তবায়নকারি, কুমিল্লার প্রবাদ পুরুষ, কুমিল্লা বাসীর প্রাণের নেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার। একজন দূরদর্শী, কর্মীবান্ধব ও মানবিক নেতা তিনি। তিনি কর্মীর মনের ভাষা পড়তে পারেন, চোখের দিকে তাকালেই কর্মী কে বুঝতে পারেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ন্যায় তৃণমূল পর্যায়ের একজন কর্মীর নামও স্মরণ রাখতে পারেন।তিনি এমনি একজন ক্যারিশমাটিক ও মেধা এবং মননের অধিকারী রাজনীতি বিদ।

ক্ষমতায় থাকাবস্থায় তিনি যেমন তিনি সর্বদা সর্বস্তরের নেতা-কর্মী দের পাশে আছেন,ক্ষমতার বাহিরে থাকাবস্হায়ও ছিলেন তাদের আপনজন হয়ে। তিনি কেবল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাই ছিলেননা,ছিলেন ‘৭৫ এর ১৫ আগষ্টের একজন প্রতিরোধ যোদ্ধা। তিনি মানবতা,মানবিকতা ও সেবার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তিনি কুমিল্লার জনতার ” বাহার ভাই “, মানবতার আলোক বর্তিকা। দীর্ঘদিন যাবত প্রতি শুক্রবারে কুমিল্লা শহরের মুন্সেফ বাড়িতে অবস্থিত নিজ বাসভবনে জুমুআর নামাজের পর নিজে দাঁড়িয়ে থেকে কুমিল্লার বিভিন্ন প্রান্ত হতে আসা অসহায়, দরিদ্র, নিঃস্ব,হতদরিদ্র, পঙ্গু, বিধবা,কর্মহীন,প্রতিবন্ধী ব্যক্তি দের মধ্যে ক্ষেত্র বিশেষে ৩০০,২০০ ও ১০০ টাকার নতুন নোট প্রদান করেন। একটি লোজকেও বিদায় না করে তিনি বাসার অভ্যন্তরে প্রবেশ করেন না। করোনা মহামারির সময় প্রতিদিন নিজে দাঁড়িয়ে থেকে কুমিল্লা শহর কে পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছেন, কুমিল্লার অসহায়,নিঃস্ব, কর্মহীন, হত দরিদ্র, রিকশা চালক,ভ্যান চালক, ফুটপাতে চা- পান বিক্রেতা,মুচি,মিষ্টি দোকানের কর্মচারি সহ নানা স্তরের মানুষের মাঝে চাল,ডাল,আলু,পেঁয়াজ, তেল এবং নগদ অর্থ বিতরণ করেছেন,ঘরে ঘরে খাবার পৌঁছে দিয়েছেন। কুমিল্লার বিভিন্ন হাসপাতাল ও চিকিৎসা কেন্দ্র গুলোতে উন্নত মানের চিকিৎসা সামগ্রীর ব্যবস্থা করেছেন।

বৈশ্বিক করোনা পরিস্থিতি সফলতার সঙ্গে মোকাবেলা এবং মানবিক সহায়তা প্রদানের স্বীকৃতি স্বরুপ সম্প্রতি ” অল ইন্ডিয়া মহাত্মা গান্ধী ইন্সটিটিউট অব কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি” তাঁকে ” সেরা করোনা যোদ্ধা-২০২০” ( বেস্ট করোনা ওয়ারিয়র্স) সম্মানে ভূষিত করেন। “কুমিল্লা এগুলে এগুবে বাংলাদেশ “- এ” শ্লোগান কে সামনে রেখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা অনুসৃত ও নির্দেশিত উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড কে গতি দিতে কুমিল্লায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার এমপি। কুমিল্লা বাসীর দীর্ঘদিনের মৌলিক সমস্যা সমূহ কে অগ্রাধিকার দিয়ে সেগুলো বাস্তবায়নে দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ তিনি।

২০০৮,২০১৪ ও ২০১৮- পরপর তিন বার কুমিল্লা -৬ ( সদর) আসন হতে মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য তিনি, ১৯৮৪ ও ১৯৮৯ তে পর পর দু’ বার ছিলেন কুমিল্লা পৌরসভার নির্বাচিত জনপ্রিয় চেয়ারম্যান। কুমিল্লা বাসীর ভালবাসায় সিক্ত হয়েছেন তিনি বার বার। কুমিল্লা বাসীকে তিনি ভালবাসেন প্রাণাধিক।

গত ১২ বছরে কুমিল্লার আনাচে-কানাচে যে প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছে স্বাধীনতার পর আর কখনও হয়নি। কুমিল্লা শহর ও সদর উপজেলার এমন কোন এলাকা নেই যেখানে সমতা ভিত্তিক উন্নয়ন হয়নি,উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে প্রতিটি গ্রামে, মহল্লায়। কুমিল্লার উন্নয়নে তিনি গ্রহণ করেছেন দীর্ঘ মেয়াদী ও সুপরিকল্পিত প্রকল্প – ইতিমধ্যে বাস্তবায়ন করতে সক্ষম হয়েছেন বহু মেগা প্রকল্প। বিগত দিনে কুমিল্লার উন্নয়নে তাঁর গৃহীত ও বাস্তবায়িত বিশেষ কয়েকটি কর্মকান্ডের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে –

১.কুমিল্লাকে একটি আধুনিক, পরিচ্ছন্ন, নান্দনিক, সন্ত্রাস,চাঁদাবাজি,ছিনতাই, মাদকমুক্ত,ইভটিজিংমুক্ত এবং সম্পূর্ণ নিরাপদ নগরীতে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছেন।

২. কুমিল্লা পৌরসভা কে সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত করতে একক ভূমিকা পালন করেছেন।

৩.১৯৮৮ সাল হতে কুমিল্লা ও ঢাকায় কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে যুগপৎ আন্দোলন- সংগ্রাম করেছেন, এরই এক পর্যায়ে সফলও হয়েছেন। কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের সরকারি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে, কিন্তু তাঁর দাবি” ময়নামতি নয়, কুমিল্লা নামেই বিভাগের নামকরণ করতে হবে,এর অন্যথা হলে কুমিল্লাবাসী মানবেনা”।

৪.কুমিল্লার শাসনগাছার ফ্লাইওভার নির্মাণ – যা কুমিল্লা বাসীর জন্য এমপি হাজী বাহারের পক্ষ হতে সবচেয়ে বড় উপহার। অতীতে শাসনগাছা হতে কুমিল্লা শহরে প্রবেশ করতে সংলগ্ন রেলগেটে দিনে কমপক্ষে ৫২ বার অপেক্ষা করতে হতো নূন্যতম ১০ মিনিট করে,তাতে মোট ৫২০ মিনিট সময় অপচয় হতো কুমিল্লাবাসীর। এতে অনেক অসুস্থ ও মুমূর্ষু রোগীর প্রাণহানির আশংকা তৈরি হতো! হাজী বাহারের দীর্ঘদিনের ঘামঝরা পরিশ্রম ও প্রচেষ্টায় স্বস্তি লাভ করেছে কুমিল্লাবাসী।

৫. কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ সংলগ্ন এলকায় অবস্থিত উপমহাদেশের সঙ্গীত জগতের অন্যতম পুরোধা সচীন দেব বর্মন ( এসডি বর্মন) এর ঐতিহাসিক বাড়িটি দীর্ঘদিন জরাজীর্ণ অবস্থায় পরিত্যক্ত হিসেবে চিন্হিত ছিলো। মাদকসেবি দের অভয়ারণ্য ছিলো এটি- সেখানে হাজী বাহার অবৈধ দখল উচ্ছেদ সাধন করে ব্যাপক সংস্কারের মাধ্যমে সৌন্দর্য বৃদ্ধি ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেন।

৬. কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের ডিগ্রি শাখায় অবস্থিত বিভিন্ন ভবনের সংযোগ সড়ক নির্মাণ করে দিয়েছেন তিনি,তাতে বৃষ্টি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীরা অনায়াসে শ্রেণি কক্ষে প্রবেশ করতে সক্ষম হচ্ছেন।

৭. কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজে বর্ষাকালে শ্রেণিকক্ষে পানি উপচে পড়তো, কলেজের মাঠ কর্দমাক্ত হয়ে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছিলো। এমপি বাহার নিজে দাঁড়িয়ে থেকে কলেজের এসব সমস্যার সমাধান করে দিয়েছেন।এখন কলেজের শিক্ষক ও ছাত্রীরা নির্বিঘ্নে শ্রেণিকক্ষে প্রবেশ করতে পারছেন,মাঠে খেলাধুলাও করতে পারছেন। এ’ছাড়াও কলেজটির শ্রী বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্যাপক সংস্কার সাধনও করেছেন।

৮. বাংলাদেশে নারী জাগরণের অগ্রদূত নওয়াব বেগম ফয়জুন্নেছার ( যিনি বেগম রোকেয়ারও কয়েক বছর পূর্বে নারী জাগরণে কাজ শুরু করেছিলেন) নামে প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যেবাহী নওয়াব ফয়জুন্নেছা গার্লস হাই স্কুলে নতুন একটি অডিটোরিয়াম নির্মাণ করে দিয়েছেন তিনি।

৯. কুমিল্লা জিলা স্কুলের ছাত্র শহীদ আবু জাহিদ মিলনায়তনের ব্যাপক সংস্কার সাধন করে দিয়েছেন।

১০.কুমিল্লা সদর উপজেলার কালির বাজার ইউনিয়ন কমপ্লেক্স নতুন করে নির্মাণ করেছেন।

১১.জেলার কতিপয় ভূমি অফিস নির্মাণ করেছেন।

১২.নজরুল ইন্সটিটিউটের নতুন ভবন নির্মাণ করেছেন এবং কুমিল্লায় জাতীয় পর্যায়ে নজরুল জন্মজয়ন্তী উৎসব উদযাপনের ব্যবস্থা করেছেন।

১৩.একুশে ফেব্রুয়ারি কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনের অন্যতম প্রস্তাবক, কুমিল্লার কৃতি সন্তান, বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলামের নামে কুমিল্লা টাউনহলে ” বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মঞ্চ” নির্মাণ করেছেন, যেখানে সকল প্রগতিশীল কর্মসূচি পালিত হয়, সাংস্কৃতিক চর্চা হয়। এ’ছাড়াও কুমিল্লা স্টেডিয়াম সংলগ্ন সুইমিং পুলের নামও রফিকুল ইসলামের নামে নামকরণ করেছেন এমপি বাহার।

১৪. কুমিল্লা সদর উপজেলার সকল মসজিদ ও কবরস্থানে জেনারেটর ও সৌর বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছেন।

১৫. নির্বাচনী এলাকার সকল হাই স্কুলে সিসি ক্যামেরা, প্রজেক্টর,কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করেছেন।

১৬.বাখরাবাদ হতে বাতাইছড়ি পর্যন্ত সুপ্রশস্ত সড়ক নির্মাণ করেছেন।

১৭. কুমিল্লার ধর্মপুর এলাকায় কুমিল্লা মহিলা মহাবিদ্যালয়ের জন্য জায়গা নির্ধারণ করে দিয়েছেন ও নির্মাণ কাজ চলমান।

১৮.গোমতী নদীর উপর টিক্কারচর, পালপাড়া ও আমতলী ব্রিজ নির্মাণ করে দিয়েছেন।

১৯. গোমতী নদীর উত্তর পাড়ে ছত্রখিল এলাকায় অতি সম্প্রতি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের স্হায়ী ভবনের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছেন।

২০.বঙ্গবন্ধু ল’ কলেজের জন্য কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ রোডে নতুন ভবনের কাজ চলমান।

২১.কুমিল্লা জজ কোর্টে কয়েকটি বহুতল ভবন নির্মাণ করেছেন।

২২.কুমিল্লা সার্কিট হাউস কে বহুতল ভবনে রুপান্তরিত করণ।

২৩.কুমিল্লা স্টেডিয়াম কে ব্যাপক সংস্কার সাধন, আধুনিকায়ন এবং সেটি পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে ১৯৪৮ সালে বাংলা কে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাবক,কুমিল্লার কৃতি সন্তান শহীদ এডভোকেট ধীরেন্দ্র নাথ দত্তের নামে নামকরণ করেছেন।

২৪.কুমিল্লা শহর ও সদর উপজেলাধীন সকল মসজিদ, মন্দির, গীর্জা,প্যাগোডায় নিয়মিত ব্যক্তিগত অনুদান প্রদান অব্যাহত রেখেছেন।

২৫.প্রবাসী কুমিল্লাবাসীদের বিশেষ সম্মাননা প্রদান করছেন- যেহেতু কুমিল্লার জনগণ বাংলাদেশে রেমিট্যান্স বৃদ্ধি তে সবসময়ই এগিয়ে আছে।

২৬. কৃষি ও মৎস্য শিল্পে বিশেষ প্রণোদনা প্রদান – যেহেতু বাংলাদেশে কৃষি পণ্য ও মৎস্য উৎপাদনে কুমিল্লা সবসময়ই প্রথম স্থান দখল করে আসছে।

২৭. বিবির বাজার স্হল বন্দর নির্মাণ।

২৮. কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন মেডিসিন ওয়ার্ড উদ্বোধন।

২৯. কুমিল্লা টাউন হল মিলনায়তন আধুনিকায়ন এবং গণ পাঠাগার পুনঃ নির্মাণে মূল ভূমিকা রাখছেন- জরাজীর্ণ টাউন হল মিলনায়তন ও গনপাঠাগার কে পুনঃ নির্মাণ করে সেখানে নতুন ও নান্দনিক নকশা প্রণয়ন করে সংস্কৃতি মন্ত্রনালয়ে জমা দিয়েছেন,এ’ লক্ষ্যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের টীম কুমিল্লায় সরেজমিনে পরিদর্শনে আসেন এবং টাউনহলে ব্যাপক গণশুনানির আয়োজন করেন,যাতে কুমিল্লা বাসী স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন ব্যক্ত করেছেন এমপি বাহারের প্রচেষ্টায়। তাঁর একক প্রচেষ্টায় অবশেষে সফলতার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে কুমিল্লা টাউনহল মিলনায়তন আধুনিকায়ন ও গনপাঠাগার পুনঃ নির্মাণ- এতে একের ভিতর অনেক কিছুর সংযোজন থাকবে,গড়ে উঠবে বিরাট সংস্কৃতি বলয়। এ ‘ কৃতিত্ব তাঁর একার।

কুমিল্লার উন্নয়নে আরও বহু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে, গ্রহণ করছেন আরও নতুন নতুন প্রকল্প। কুমিল্লাকে নিয়ে তিনি সূদুর প্রসারি স্বপ্ন দেখেন, আর তা বাস্তবায়নেও তিনি দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ব। তিনি আশাবাদী মানুষ, তাইতো কুমিল্লা বাসী কে তিনি স্বপ্ন দেখান আর সে স্বপ্ন বাস্তবায়নও করেন। অতি সম্প্রতি কুমিল্লা টাউনহল মিলনায়তনের বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মঞ্চে কুমিল্লা জেলা প্রশাসন আয়োজিত অমর একুশে ফেব্রুয়ারি মহান ভাষা দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে আশাবাদ ব্যক্ত করে হাজী আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার এমপি বলেন ” ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশে উন্নীত হবে।কুমিল্লাও এগিয়ে যাবে আরও অনেক দূর। এখানকার ছেলে-মেয়েরা পড়ে এ তে আমেরিকা,বি তে বল, সি তে ক্যাট, তখন পড়বে এ তে আমেরিকা, বি তে বাংলাদেশ এবং সি তে কুমিল্লা”। তিনি হাজী বাহার- কুমিল্লাই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান, কুমিল্লাকে কেন্দ্র করেই তাঁর সমস্ত ভাবনা,সমস্ত কর্মকান্ড। কুমিল্লাবাসী তাঁর জান,তাঁর প্রাণ। দিবসের ১৫-১৬ ঘন্টা কুমিল্লাকে কিভাবে আরও এগিয়ে নেওয়া যায় -তাই ভাবেন। তিনি কুমিল্লার স্বপ্ন সারথি।

লেখক পরিচিতিঃ- গাজী এমদাদ,
সদস্য, কেন্দ্রীয় তথ্য ও গবেষণা উপ কমিটি, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা।

     আরো দেখুন:

পুরাতন খবর

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০  

You cannot copy content of this page